image Click

হার্ডওয়ার




সিকিউরিটি সম্পর্কিত কিছু

  Website Security--

  1. SSL ( Secure Sockets Layer ) কানেকশন ব্যবহার করুনঃ নিরাপদে আপনার আ্যকাউন্ট আ্যকশেস করার জন্য একটি নতুন ওয়েব ব্রাউজার খুলুন (যেমনঃ ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার বা নেটস্কেপ প্রভৃতি) এবং আপনার সাইটের URL লিখুন নিন্মলিখিত পদ্ধতিতেঃ
https://www.Webname.com/.

Password Safety-

  1. কখনো পাসোয়ার্ড শেয়ার করবেন নাঃ কোনো ওয়েব সাইট নির্মাতা কখোনই পাসোয়ার্ড জানতে চায় না। তাই সর্বদা সতর্ক থাকুন। আপনার যদি কখোনো মনে হয় আপনার পাসোয়ার্ড অন্ন্যের হাতে চলে গেছে, তবে সময় নস্ট না করে তৎক্ষনাত পাসোয়ার্ড বদলে ফেলুন।
  2. মজবুত এবং প্রচলিত নয় এমন পাসোয়ার্ড ব্যবহার করুনঃ এমন পাসোয়ার্ড ব্যবহার করুন যার মধ্যে থাকবে একিই সঙ্গে লেটার, নম্বর এবং সাংকেতিক চিহ্ন। যেমনঃ $coo!place2l!ve or 2Barry5Bonds#1। দয়া করে নিকনেম, জন্ম তারিখ এই সমস্ত প্রচলিত পাসোয়ার্ড সজত্নে এড়িয়ে চলুন। এবং বারবার পাসোয়ার্ড ভুলে যাওয়া অভ্যাস ত্যাগ করুন।
  3. বিভিন্ন পাসোয়ার্ড ব্যবহার করুনঃ একিই পাসোয়ার্ড সকল অনলাইন (যেমনঃ AOL, eBay, MSN, or Yahoo) সাইটের ক্ষেত্রে ব্যবহার করবেন না। একিই পাসোয়ার্ড সকল অনলাইন সাইটের ক্ষেত্রে ব্যবহার করলে, একটি আ্যকাউন্ট যদি হ্যাকিং এর কবলে পড়ে তাহলে আপনার সকল আ্যকাউন্টই দ্রুত কপি হয়ে যাবে, আপনি দ্রুত সকল আ্যকাউন্ট এর পাসোয়ার্ড পরিবর্তন করতে পারবেন না।
 

ল্যাপটপ টিপস

  • ব্যাটারীতে ল্যাপটপ চালানোর সময় স্ক্রিনের ব্রাইটনেস কমিয়ে দিন।
  • দরকারি ছাড়া অন্য উইন্ডোগুলো মিনিমাইজ করে রাখুন
  • মাঝে মাঝে ব্যাটারীর কানেক্টর লাইন পরিস্কার করুন।
  • হার্ডডিস্ক থেকে মুভি-গান প্লে করুন, কারন সিডি/ডিভিডি রম অনেক বেশি পাওয়ার নেয়।
  • এয়ার ভেন্টের পথ খোলা রাখুন, সহজে বাতাস চলাচল করে এমন ভাবে ল্যাপটপ পজিশনিং করুন, সরাসরি সূর্যের আলোতে রাখবেন না।
  • সাট ডাউনের পরিবর্তে হাইবারনেট অপশন ইউজ করুন।
  • ব্লু-টুথ ও ওয়াই-ফাই কানেকশন বন্ধ রাখুন
  • ভালো মানের এন্টিভাইরাস ব্যবহার করুন। তবে অবশ্যই নরটন এন্টিভাইরাস না, কারন সিস্টেমকে অনেক স্লো করে।
  • হার্ডডিস্ক ও সিপিইউ এর মেইনটিনেন্স কোন কাজ করবেন না।
  • ব্যাটারী দিয়ে ল্যাপটপ চালানো না লাগলেও ২/৩ সপ্তাহে মাঝে মাঝে ব্যাটারী থেকে চালাতে হবে, নতুবা ব্যাটারী আয়ু  কমে যাবে।
  •  অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলো বন্ধ করুন।
  •  মাঝে মাঝে মেমরী ক্লিনের জন্য Ram Cleaner, Ram Optimizer, Mem Monster, Free Up Ram, Super Ram,
  •  নিয়মমাফিক ডিফ্রাগমেন্ট করুন।
  •  আপাতত দরকার নাই এমন প্রোগ্রাম আনইনস্টল করুন।
      XP তে Fax সেটআপ করা

 

যারা windows xp ব্যবহার করেন তারা শুধুমাত্র একটি Fax modem এর মাধ্যেম কম্পিউটারে Fax এর সুবিধা গ্রহন করতে পারেন। প্রথমে আপনার কম্পিউটারে Fax modem আছে কিনা নিশ্চিত হউন। না থাকেল নতুন Fax modem ( সেটি যে কোন কোম্পানীর হতে পারে।) আপনার কম্পিউটারে সেটআপ করে নিন। এবার Start > Printer and Fax এ ক্লিক করে Printer and Fax window চালু করেন। window এর ডান কোণার কমন টাস্ক মেনু স্লাইড বার হতে Setup Faxing এ ক্লিক করেন। এই অবস্থায়  windows xp এর সেটআট ডিস্ক চাইবে। windows xp এর সিডিটি রমড্রাইভে প্রবেশ করান। কিছুক্ষনের মধেই Fax আইকন দেখা যাবে। এবার Fax আইকনে ডাবল ক্লিক করুন।
welcome Fax configuration window হতে Next এ ক্লিক করুন। Select informatiom  হতে আপনার প্রয়োনীয় তথ্য গুলি টাইপ করে Next এ ক্লিক করুন। অতপর Finish এ ক্লিক করুন। Windows security Alert হতে Unblock  ক্লিক করুন । Fax করার জন্য এবার যে কোন প্রোগাম হতে Print command দিন এবং printer name drop down box হতে Fax select করে OK বাটনে ক্লিক করুন। আর Fax Recive অটোমেটিক ভাবে কল আসেল হয়ে যাবে।

 হার্ডডিস্ক সমস্যা ও সমাধান
 সবসময় হার্ডডিস্ক নষ্ট হয়ে গেলেই যে এই ধরনের মেসেজ দিবে তা কিন্তু নয়। অনেক সময় ডসে কোনো ফাইলে ত্রুটি থাকলে এমনটি ঘটতে পারে। তাছাড়া আপনার Ram স্লটে কোনো সমস্যা থাকলে কিংবা পাওয়ার ইউনিটে বা মাদারবোর্ডে সমস্যা থাকলেও এমনটি ঘটতে পারে। সর্বোপরি আপনার হার্ডডিস্কের কেবল ঠিকমতো লাগানো না থাকলে বা ঠিলা হয়ে থাকলে এইধরনের ঘটনা ঘটতে পারে।
আপনার হার্ডডিস্কে সত্যিকার অর্থে জটিল কোনো সমস্যা দেখা দিয়েছে কিনা এ বিষয়ে নিশ্চিত হতে হলে আপনাকে আরো একটু সতর্ক হতে হবে।
কম্পিউটারের স্টার্ট সুইচ চাপ দিয়ে যখন কম্পিউটার চালু হতে থাকবে তখন সিস্টেম ইউনিটের কাছে আপনার কান নিয়ে যান।যদি এমনটি না হয় তাহলে বুঝতে হবে কম্পিউটারের সমস্যা অন্য কোনো জায়গায়। এই অবস্থায় আপনার সিস্টেম ইউনিট বাক্সটা খুলে হার্ডডিস্কে কেবলগুলো ঠিকমতো লাগানো আছে কিনা চেক করে নিন। Ram স্লটগুলো ঠিক জায়গা মতো আছে কিনা চেক করে নিন। পাওয়ার কানেকশন ঠিকমতো মাদারবোর্ডে আছে কিনা চেক করে নিন। সবকিছু ঠিক থাকলে তারপর বক্সটির কভার লাগিয়ে সিপিইউ এর সুইচ অন করুন।

Ram সমস্যা ওমাধান


অন্য একটি Ram স্লট লাগিয়ে পরীক্ষা করে দেখতে পারেন কোনো সমস্যা হচ্ছে কিনা।
Ram স্লট খোলার জন্যে আপনি আপনার দুই হাত ব্যবহার করবেন। দুই হাতের তর্জনী আঙুলের সাহায্যে Ram স্লটের দুইপাশের ক্লিপে চাপ দিন। Ram স্লট সুন্দরভাবে খুলে আসবে।
ত্রুটিপূর্ণ Ram সিপিউতে লাগিয়ে রাখা বুদ্ধিমানের কাজ নয়। কারেণ Ram স্লটের দাম খুব একটা বেশি না। সুতরাং কোনো Ram ত্রুটিপূর্ণ হয়েছে বুঝতে পারার সাথে সাথে সেটি বদলে ফেলাই ভালো। নতুবা, পরবর্তীতে এর প্রভাব পড়তে পারে আপনার দামী মাদারবোর্ডে। কিংবা অন্য কোনো যন্ত্রাংশের উপর।

    ল্যান কাডের সমস্যা সমাধান  

 ১. ল্যান কাডের ভিতরের সোনালী নচ এর ভিতরে ইনসুলেশন থাকতে পারে। চিকন স্ক্র-ড্রাইভার দিয়ে সুক্ষভাবে নচ গুলো পরিষ্কার করুন।
২. ল্যান কাডটি অন্য একটি ভালো পিসিতে লাগিয়ে সিউর হয়ে নিন ল্যান কাড ঠিক আছে কিনা।
৩. যদি ঠিক থাকে, তবে অন্য একটি পিসিআই স্লটে বসিয়ে দেখতে পারেন।
৪.  বায়োসের ব্যাটারী চেঞ্জ করুন এবং বায়োসকে ডিফোল্ট সেটআপ করুন।
সফটওয়্যার জানিত সমস্যার সমাধান:
১. মাই নেটওয়ারক প্লেস এর উপর রাইট বাটন ক্লিক করে প্রোপারটিস এ ক্লিক করুন। যদি ল্যান কারড সো না করে তবে ডিভাইজ ম্যানেজার থেকে নেটওয়ারক এডাপ্টার এ নেটওয়ারক কাড এ যদি ল্যান কারড এর কোনো সিম্বল শো করে কিনা দেখুন। নেটওয়ারক এডাপ্টার এ রাইট বাটন ক্লিক করে প্রোপারটিজ এ ক্লিক করুন। ড্রাইভার ট্যাবে ক্লিক করে আপগেড ড্রাইভার এ ক্লিক করে ড্রাইভার আপগ্রেড করে নিন।


  পাওয়ার সাপ্লাইটা কি ঠিক আছে 

  • পিসিতে পাওয়ার না আসা।
  • পাওয়ার সাপ্লাই এর ফ্যান ঘোরে কিন্তু কোন কাজ হয় না।
  • প্রসেসরের ফ্যান ঘোরে কিন্তু কোন কাজ হয় না।
  • পিসি মাঝে মাঝে রির্স্টাট হয়
    মাদারবোর্ডের লাইট জ্বলে কিন্তু পাওয়ার সাপ্লাই ও প্রসেসরের ফ্যান ঘোরে না।
  • পিসির কাছ থেকে কোন সাড়া শব্দ পাওয়া যায়না।

    বাড়িয়ে নিন আপনার কম্পিউটারের গতি                 

    পরিস্কার এর মাধ্যমে পিসির কাজ কে আরো দ্রুত করে।

          http://www.glaryutilities.com/gu.html?tag=download 

     

    হার্ডওয়্যার সম্পর্কিত বিভিন্ন সমস্যা ও সমাধান : হার্ডডিস্কে সমস্যা ও সমাধান

     

    আপনার হার্ডডিস্কটি যে কোনো সময় নষ্ট হয়ে যেতে পারে বা ত্রুটি দেখা দিতে পারে। ছোটখাট ত্রুটিগুলো আপনি যেকোনো Disk First Aid Tool Kit দিয়ে সেরে নিতে পারেন। তবে বড় আকারের কোনো ত্রুটি হলে সেটাকে কোনো ক্রমেই মেরামত করা যায় না। সেই স্থলে একটা নতুন হার্ডডিস্ক লাগাতে হয়।
    আপনার হার্ডডিস্ক নষ্ট হয়ে গেলে কম্পিউটার চালানোর সময় ডস প্রম্পটে নিচের লেখা দিতে পারেঃ NO SYSTEM DISK IS FOUND
    অর্থাৎ, আপনার কম্পিউটার চালানোর জন্যে সিস্টেম ডিস্কটি খুঁজে পাচ্ছে না সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট বা সিপিইউ। অবশ্য, সবসময় হার্ডডিস্ক নষ্ট হয়ে গেলেই যে এই ধরনের মেসেজ দিবে তা কিন্তু নয়। অনেক সময় ডসে কোনো ফাইলে ত্রুটি থাকলে এমনটি ঘটতে পারে। তাছাড়া আপনার Ram স্লটে কোনো সমস্যা থাকলে কিংবা পাওয়ার ইউনিটে বা মাদারবোর্ডে সমস্যা থাকলেও এমনটি ঘটতে পারে। সর্বোপরি আপনার হার্ডডিস্কের কেবল ঠিকমতো লাগানো না থাকলে বা ঠিলা হয়ে থাকলে এইধরনের ঘটনা ঘটতে পারে।
    আপনার হার্ডডিস্কে সত্যিকার অর্থে জটিল কোনো সমস্যা দেখা দিয়েছে কিনা এ বিষয়ে নিশ্চিত হতে হলে আপনাকে আরো একটু সতর্ক হতে হবে।

    কম্পিউটারের স্টার্ট সুইচ চাপ দিয়ে যখন কম্পিউটার চালু হতে থাকবে তখন সিস্টেম ইউনিটের কাছে আপনার কান নিয়ে যান।
    হার্ডডিস্কে বড়ো আকারের কোনো সমস্যা থাকলে এইসময় “ঢং ঢং, টিট টিট, পিপ পিপ” এই ধরনের কিছু ব্যড সাউন্ড হবে। এছাড়া ফ্লেক্সিবল ঘূর্ণায়মান ঝির ঝির শব্দ থেমে থেমে হতে পারে। এমনটি ঘটলে বুঝে নিতে হবে আপনার হার্ডডিস্কে বড় আকারের কোনো ত্রুটি দেখা দিয়েছে।

    যদি এমনটি না হয় তাহলে বুঝতে হবে কম্পিউটারের সমস্যা অন্য কোনো জায়গায়। এই অবস্থায় আপনার সিস্টেম ইউনিট বাক্সটা খুলে হার্ডডিস্কে কেবলগুলো ঠিকমতো লাগানো আছে কিনা চেক করে নিন। Ram স্লটগুলো ঠিক জায়গা মতো আছে কিনা চেক করে নিন। পাওয়ার কানেকশন ঠিকমতো মাদারবোর্ডে আছে কিনা চেক করে নিন। সবকিছু ঠিক থাকলে তারপর বক্সটির কভার লাগিয়ে সিপিইউ এর সুইচ অন করুন।
    আশাকরি এবার আপনার কম্পিউটার ঠিকঠাক মতো অন হয়ে যাবে। এটা না হলে বুঝতে হবে আপনার হার্ডডিস্কে বা মাদারবোর্ডে সমস্যা আছে। এইসব ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো হয় অন্যকোন অ্যাকটিভ কম্টিউটারে আপনার হার্ডডিস্ক সেট করে চেক করে নেয়া- এটা সত্যি নষ্ট হয়েছে কিনা।
    যদি সত্যি সত্যি তা নষ্ট হয়ে থাকে তবে সেটা পাল্টে ফেলা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই।

    0 মন্তব্য(গুলি):

    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    IP